Bismillahir Rahmanir Rahim

Logo Not Loaded

INTERNATIONAL HUMAN RIGHTS
CRIME REPORTERS FOUNDATION

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার বিষয়ক সংবাদ সংস্থা, একটি অরাজনৈতিক ও অলাভজনক সংগঠন

Reg no : S-3819(608)2004

Central Office: 180/C, Hazaribagh Bazar, Phonix Leather Complex (4th Floor), Hazaribagh, Dhaka.

Mobile: 01916717622 (Director), 01671363224 (IT)
Email: crimewatchreport@gmail.com, Website: www.ihcrf.com

ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটর্স ক্রাইম রিপোটার্স ফাউন্ডেশন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত রেজিঃ নং-এস-৩৮১৯(৬০৮)২০০৪ “ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটর্স ক্রাইম রিপোটার্স ফাউন্ডেশন” একটি মানবাধিকার বিষয়ক সাংবাদিক সংগঠন। অত্র সংগঠনের প্রতিপাদ্য বিষয় হলো “আমি নিজে অপরাধ করব না ও অপরাধীদের আইনের হাতে তুলে দিয়ে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করব”। মানবাধিকার লংঘন হয় ঘুষ লেনদেনের মাধ্যমে। সংগঠনের পর্যালোচনায় “ঘুষই অপরাধের জনক” এই ব্যক্যটি অত্র সংগঠনের আদর্শ কার্যক্রমের মধ্যে প্রতিপাদ্য বটে।২০০৩ইং সালের ৭ই জুলাই মাত্র ৭ জন সদস্যের সমন্বয়ে অত্র সংগঠনটির যাত্রা শুরু হয়। অতপর সংগঠনের আদর্শ প্রতিষ্ঠিত করে দেশের আইন বাস্তবায়ন সহ বাংলাদেশের সংবিধানের উপর আস্থা রেখে কাজ করে। মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ সংবিধান ও আইন রক্ষাকবজ হিসাবে অক্ষরে অক্ষরে পালনের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।

এই সংগঠনের মাধ্যমে বন্যা দূর্গতদের মাঝে বস্ত্র দান করেছি। শত শত আসহায় মানুষদের আইনী সহায়তা প্রদান করেছি। সামাজিক বন্ধন দৃঢ় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য শত শত দম্পত্তিদের যৌতুকের কারণে বিবাহ বিচ্ছেদ থেকে বিরত করার জন্য পারামর্শ প্রদান করে সফল হয়েছি। যৌতুক শাস্তিমূলক অপরাধ মর্মে প্রচার পচোরণা করেছি এবং অনেকাংশে সফল হয়েছি। ভ‚মি দস্যূদের হাত থেকে সাধারণ মানুষদের রক্ষা করার জন্য আইন প্রয়োগকারীদের সহায়তায় বিশেষ ভূমিকা রেখে সফল হয়েছি।মাদকের কড়াল গ্রাস হতে যুব সমাজকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছি। এসব কাজ করতে কোন প্রকার সরকারী বা বেসরকারী সাহায্য কিংবা অনুদান গ্রহণ করা হই নাই। দান ক্ষয়রাত করে মানবাধিকার বাস্তবায়ন করা যায় না। আর মানবাধিকার বাস্তবায়নের জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রদত্ত আইন কানুনই ১০০% ভুমিকা রাখে। কতক দূনীতি গ্রস্থ এনজিও নিজেদের স্বার্থে হাসিলের জন্য মরণ নেশা হিরোইন, ইয়াবা সহ বিভিন্ন রকম নেশা দ্রব্য যুব সমাজের হাতে তুলে দিতে দ্বিধাবোধ করছে না। মানবাধিকার কাজের নামে ও সকল অমানবিক কার্যক্রম সরকার প্রতিহত করবেন বলে প্রত্যাশা করছি। বাংলাদেশের নাগরিকদের পাহাড়ি বাঙ্গালীতে বিভক্ত করে কতক দূনীতিগ্রস্থ এন.জি.ও কর্মীরা ব্যক্তব্য দিচ্ছে। যদি এন.জি.ও কর্মীরা বলেন আমরা সকলেই বাংলাদেশী, সবার জন্য আইন সমান সবার জন্য অধিকার সমান তবে পাহাড়ি বাঙ্গালী ভেদাভেদ দূর হয়ে সকলেই বাংলাদেশী হয়ে যেত। এই দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হউক, এই কামনা বাসনা করা সকলের কর্তব্য।

ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটর্স ক্রাইম রিপোটার্স ফাউন্ডেশন অরাজনৈতিক ও অলাভজনক সংগঠন। আমরা মানবাধিকার কর্মী, আমরা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের আইন বাস্তবায়নের সহায়ক সংগঠন। মানবাধিকার লংঘন জনিত ঘটনা সরকারকে অবহিত করি, সেটা সরাসরি অথবা ইলেকট্রনিক মিডিয়া, প্রিন্ট মিডিয়া, চিঠি, মোবাইল, ফোন, ফ্যাক্স কিংবা ই-মেইল এর মাধ্যমে। তাই আমরা গণমাধ্যমে। অত্র সংগঠন ১৫ বছরে প্রায় ২৩ হাজার কর্মী আমার আছে এই মর্মে শপথ করেছেন যে, আমরা অপরাধ করব না এবং অপরাধীদের আইনের হাতে তুলে দিয়ে স্বেচ্ছায় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা কবর। আর কিছু না হলেও ২৩ হাজার কর্মী অপরাধ থেকে বিরত আছে। হলফ করার পরও যদি কোন সদস্য অপরাধের সাথে জড়িয়ে পড়লে আমরাই তাকে আইনের হাতে তুলে দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছি। সংগঠনের উদ্দেস্য বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সৎ মানুষ সৃষ্টি করে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সকল মহানগর, বিভাগ, জেলা, থানা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে কমিটি গঠন করে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও মানবাধিকার বাস্তবায়নে বাংলাদেশের তৃণমূল পর্যায় থেকে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার কাজ অব্যাহত আছে। মানবাধিকার কি? মানবাধিকার সম্বন্ধে এক কথায় বলতে গেলে বলতে হয়, “মানুষের বৈধ প্রয়োজন, যা রাষ্ট্রীয় আইন দ্বারা স্বীকৃত বা সমর্থিত, তা-ই মানবাধিকার।

পৃথিবীর মধ্যে সর্বপ্রথম মানবাধিকার সংগঠনের নাম হিলফুল ফুজুল। সর্ব কালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহা-মানব হযরত মুহাম্মদ (সঃ) হিলফুল ফুজুল নামে একটি সংগঠন তৈরী করে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার দিক নির্দেশনা দিয়ে গেছেন। গণতন্ত্র হলো জনগণের শাসন। জনগণ ভোটের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করেন এবং জনপ্রতিনিধি দেশ পরিচালনায় ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সময় উপযোগী আইন পরিবর্তন করে জনগণকে সেবা প্রদান করে। আইনের বহির্ভূক্ত কাজই মানবাধিকার লংঘন। আমরা মানবাধিকার কর্মী। আমরা আইন হাতে তুলে নিতে পারি না বা নেই না। তবে সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারীদের সহ সকলের কাজের জরিপ করি আমরা রেফারির ভ‚মিকায়। ভাল কাজের জন্য প্রশংসা মানবাধিকার সংঘন জনিত কাজের জন্য সরকারের উর্ধ্বতন মহল কিংবা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট অবহিত করি, সাথে সাথে আইন অনুযায়ী উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপারিশ করি। যদি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আমাদের দেওয়া তথ্য অবহেলার সাথে দেখে তবে দেশে মানবাধিকার অহরহ লংঘন হবে এবং সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে।

তাই আমাদের তথ্য বা সংবাদ সরকার অবশ্যই গুরুত্বের সাথে দেখবেন বলে প্রত্যাশা করি। আমরা মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আইন অনুযায়ী জঙ্গী, মাদব ব্যবসায়ী, দূনীতিবাজদের ন্যায় বিচার প্রতাশা করছি। দেশের মানুষের নিরাপত্তার অভাব। গুম, জঙ্গী, বিচারবর্হিভ‚ত হত্যার কারণ উদঘাটন না হলে এবং আইন ও বিচার নিজস্ব গতিতে না চললে, সেই দেশের প্রতি কারো বিশ^াস থাকে না। বন্ধ হয়ে যায় লেনদেন ব্যবসবা-বাণিজ্য ও মানবিক সাহায্য। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার আমার, আপনার সকলের। এই পরণতি থেকে উত্তরণের উপায় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা ওসংবিদানের উপর পূর্ণ আস্থা রেখে পরিপূর্ণভাবে আইন শাসন বাস্তবায়ন করা। ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটর্স ক্রাইম রিপোটার্স ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এর চিন্তা চেতনার ফল “ঘুষ-ই অপরাধের জনক”। ঘুষ মানুষকে দায়িত্ব ও কর্তব্য থেকে বিচ্যুত করে কলংকময় অধ্যায় সৃষ্টি করে। লঙ্ঘিত হয় মানবাধিকার। আইনের পরিপন্থি কাজই মানবাধিকার লংঘন। আইনের চোখে সকল নাগরিকই সমান। নিজে ভাল না হলে অপরকে ভাল করার কোন সুযোগ থাকে না। তাই সকল সদস্যকে এই মর্মে শপথ করানো হয় যে, আমি নিজে অপরাধ করব না ও অপরাধীদের আইনের হাতে তুলে দিয়ে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করব” বাংলাদেশ ও বাঙালী জাতির মান উন্নয়নে চিরন্তন সত্য বিকাশে আমরা মানবাধিকার কর্মীরাই পথ প্রদর্শক। মানব সভ্যতার জন্ম লগ্ন থেকেই অপরাধ ও অপরাধী আর্বিভাব হয়েছে। নিজ নিজ ধর্ম, জাতীয়তাবাদ, সেক্স অবশ্যই আবেগ জনিত বিষয়। আবেগ জনিত অপরাধের অপরাধীদের প্রচলিত আইনে কারাদন্ড এমনকি মৃত্যুদন্ড দিয়েও অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব নয়। জ্ঞান, নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন প্রয়োজন।

তাহা ছাড়া সকল প্রকার অপরাধে অপরাধীদের অপরাধ থেকে চিরতরে ফিরানোর জন্য জ্ঞান, নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন সময় উপযোগী মহৌষধ। ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটর্স ক্রাইম রিপোটার্স ফাউন্ডেশন সমাজ ও রাষ্ট্রীয় আপরাধীদের সুপথে আনর জন্য আদর্শের বাণী রাষ্ট্রীয় আইনের কঠোর শাস্তি কথা সমন্বয় করে অপরাধের মূলোৎপাটন করার লক্ষ্যে কাজ করে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় বিশেষ ভ‚মিকা রাখছে। ধর্ম অপব্যবহারকারী জঙ্গিবাদ যাহাতে সমাজকে বিপদগামী করতে না পারে, তৎমর্মে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সমন্বয়ে বিশেষ ভ‚মিকা রেখে মানবাধিকার উন্নয়নে নিরব বিপ্লব সৃষ্টি করবে। ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটর্স ক্রাইম রিপোটার্স ফাউন্ডেশনের প্রয়োগকারী সংস্থার সমন্বয়ে বিশেষ ভ‚মিকা রেখে মানবাধিকার উন্নয়নে নিরব বিপ্লব সৃষ্টি করবে। ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটর্স ক্রাইম রিপোটার্স ফাউন্ডেশনের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় সাংগঠনিক ধারাগুলি বাস্তবায়ন হলে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় কোন বাধাঁর কথা নয়। সাংগঠনিক ধারা মধ্যে যে ধারা বাংলাদেশের প্রচলিত আইনের প্রতিবন্ধকতা করবে উক্ত ধারা বাতিল বলে গণ্য হবে।